কথা সাহিত্যিক, মহেষখলা ক্যাম্প ট্রাইবুনালের বিচারপতি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকদাদ চৌধুরী (পর্ব -২)
পূর্ণাঙ্গ প্রস্ততির পরই ৩ জন বন্ধীকে ট্রাইব্যুনালের সামনে হাজির করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে সাহায্য আনার সুযোগে নাকি তারা লুট করেছে
নেজা ডেস্ক :
মহেষখলা ক্যাম্পে ট্রাইব্যুনালের অধিবেশন:
ট্রাইব্যুনালের প্রথম অধিবেশনের দিন ধার্য্য করা হয় এবং ক্যাম্প কমিটির অফিসেই তা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর থেকে অফিসের দ্বিতীয় ঘরে প্রতিদিনই একটি নির্দিষ্ট সময়ে ট্রাইব্যুনালের অধিবেশন বসে। প্রথমেই হাজতে বন্ধীদের তালিকা প্রস্তত করা হয়। তাতে নাম, ঠিকানা, গ্রেফতারের কারণ ও তারিখ উল্লেখ করা হয়। পূর্ণাঙ্গ প্রস্ততির পরই ৩ জন বন্ধীকে ট্রাইব্যুনালের সামনে হাজির করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে গ্রামবাসীদের কাছ থেকে সাহায্য আনার সুযোগে নাকি তারা লুট করেছে। এই তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এরই জন্য এদের বন্ধী করে রাখা হয়েছে।যার নির্দেশে তাদের বন্ধী করা হয় তিনি সেকান্দর নুরী সেখানে নেই। সাক্ষীও নেই কেউ। তাদের মহেষখলাতেই অবস্থান করতে এবং ক্যাম্পে বর্তমান তিনজন সদস্যের নিকট থাকতে বলা হয়। তাদেরকে তাদের অভিযোগ থেকে প্রমাণের অভাবে মুক্তি দেওয়া হয়।
পরবর্তী কেসের আসামীকে হাজির করা হয়। বাদী সেকান্দর নুরী অনুপস্থিত। বাদীর বাড়ী আটপাড়া থানায়। অভিযোগ সে এলাকায় লুটতরাজ করে এবং একজন লোককে হত্যা করেছে। জিজ্ঞেসিত হয়ে আসামী বলে যে, লুট সে করেনি মোটেই। তবে খুনের কথা সে অকপটে স্বীকার করে বলে যে, সে এসেছিল মুক্তিবাহিনীতে ভর্তি হতে। সেকান্দর সাহেব তাকে আটপাড়া থানার তিনটি দালাল খুন করার জন্য বলে এবং তাতে কৃতকার্য হলে তার পুরস্কার হিসাবে তাকে মুক্তিফৌজে ভর্তি করা হবে।তার উল্লেখিত তিনজন দালালের মধ্যে সবাইকে জনাব চৌধুরী চেনেন, বিশেষ করে হেদায়েত উল্লা ও মুজিবর রহমান এ দু’জন রাজকারদের নেতা, নেত্রকোণা শহরে পাকিস্তানীদের সাহায্যে জনগণের উপর অকথ্য উৎপীড়ন চালাচেছ। প্রাইমারী শিক্ষকটি নুরীর প্রতিবেশী।
তার সঙ্গে তার ব্যক্তিগত শত্রুতা। লোকটি দালাল ছিল না বরং অন্যান্য প্রাইমারী শিক্ষকদের মত ছিল অসহযোগী ও মুক্তিসংগ্রামের পক্ষে। বিষয়টি খালেকদাদ চৌধুরীরও জানা ছিল। তাকে কঠোর শাস্তি দেয়ার কথা বললে তৎক্ষণাৎ সে বলে যে আপনারা এই মুহূর্তে আমাকে গুলি করে মেরে ফেলুন। আমি একটুকুও কষ্ট পাব না। কিন্ত নুরীর (যার বিরুদ্ধে বহু নিরপরাধ মানুষকে হত্যা,নির্যাতন,র্ধষন ও লুটের অভিযোগ ছিল।)হাতে আমাকে ছেড়ে দিবেন না। তার বিরুদ্ধেও কোন সাক্ষী প্রমাণ নেই। তাকে মুক্ত করে দেওয়া হয় এবং সেদিনই মহিষখলা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
মহেষখলা ক্যাম্পে ট্রাইব্যুনালের সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ অধিবেশন:
এমনিভাবে বিচার চলাকালে খালেকদাদ চৌধুরী মাঝে মাঝে কয়েকজন লোককে ট্রাইব্যুনাল ঘরের সামনে দেখতে পান ঘোরা ফেরা করতে। ওরা এসে হেকিম চৌধুরী সাহেবের কাছে কি নিয়ে আলাপ করে। মাঝে মাঝে ওরা উঠে গিয়ে ঘরের ভিতর তাদের দিকে চেয়ে চেয়ে দেখে। মনে হয় কি যেন ওরা বলতে চায়। কিন্তু সাহস করে বলতে পারে না।খালেকদাদ চৌধুরীর মনে কেমন যেন একটা সন্দেহ দানা বেঁধে উঠে।
এদের মধ্যে একজন তার কাছে পরিচিত বলে মনে হয়। একদিন হেকিম চৌধুরী সাহেবকে জিজ্ঞেস করেন ওরা কারা ? কোথাকার লোক ? ওরা এত ঘন ঘনই বা আসে কেন ? জবাবে তিনি বলেন যে, তাদের একটা কেস আছে এবং এজন্য তারা আসে। খালেকদাদ চৌধুরী জিজ্ঞেস করেন কেস তালিকায় আছে ? তিনি জানান যে আছে। তা হলে ওদের কেসটা শেষ করে দেন না কেন ? তিনি বললেন যে, ওদের কেসটা খুব জটিল এবং দীর্ঘ সময় সাপেক্ষ। আমি বললাম হোক না। কেসটা শুরু করলে তো ব্যাপারটা পরিস্কার এবং রায়ও দেওয়া যায়। ওদের এই আসা যাওয়া বন্ধ হয়ে যায় তবু তিনি বলেন যে, শেষের দিকে এ কেসটা ধরা যাবে। খালেকদাদ চৌধুরী চুপ করে গেলেন।
সেদিন রাতে ডাঃ আখলাক সাহেবের কাছে ব্যাপারটা কি জানতে চাইলে তিনি সব কথা খুলে বললেন- এর পিছনে এক বিরাট রহস্য ও চক্রান্ত রয়েছে। চৌধুরী সাহেব নিজেও সে জটিলতায় জড়িত। তাই এই দীর্ঘ সূত্রিতা। তাকে বললেন চলুন না আমরা এদের কেসটা ট্রাইব্যুনালে বিচারের জন্য তারিখ নির্ধারণ করি। তিনি তাতে কেবল সম্মত নন খুব তাড়াতাড়ি তা শুরু করবার জন্য জোরও দেন। একমত হয়ে পরদিন ট্রাইব্যুনালে বসেই খালেকদাদ চৌধুরী এই কেসটার জন্য তারিখ নির্ধারণের কথা উঠান। হেকিম চৌধুরী সাহেব আবারও জটিলতার কথা তুলে তা আরো পরে শুরু করবার জন্য মত প্রকাশ করেন। তারা দু’জন তাকে অনেক বুঝান। অনেক কথাকাটির পর তারা দু’জন একমত হয়ে দৃঢ়তা প্রকাশ করায় শেষটায় চৌধুরী সাহেব রাজী হন। সবাই এক সপ্তাহের মধ্যে কেসটা শুরু করার সিদ্ধান্ত নেন।
সেদিনও সেই লোকগুলো এসেছিল। ট্রাইব্যুনালের কাজ শেষ হওয়ার পর তাদের ঘরে ফিরে যান এবং খাবার পর বিশ্রামের জন্য খালেকদাদ চৌধুরী শুয়ে আছেন এমন সময় সেই লোকদের তিনজন খালেকদাদ চৌধুরীর কাছে আসেন। তিনি ওদেরকে ভিতরে ডাকেন। এদের একজনকে তিনি যেন পূর্বেই কোথায় দেখেছেন। তাই তাদের বাড়ী কোথায় ব্যাপার কি জানতে চান। লোকটি তথা মধ্যনগর থানা ও দুগনৈ গ্রাম মুক্তিসংগ্রাম পরিষদের সদস্য মেহের আলীর সমন্ধী মতিয়ুর রহমান চৌধুরী যেন সাহস ফিরে পায় এবং বলে যে সে খালেকদাদ চৌধুরীকে চেনে। সুনামগঞ্জে চাকুরী করার সময় খালেকদাদ চৌধুরীকে দেখেছে এবং কার্যোপলক্ষে একবার তাদের গ্রামেও গিয়েছিলেন। সেখানেও খালেকদাদ চৌধুরীকে দেখেছে। দিত্বীয়বার জনাব খালেকদাদ চৌধুরী সেখানে গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সময়।
ঈদুল ফিতরের সপ্তাহ খানেক আগে খালেকদাদ চৌধুরী ও আরো কয়েকজন ঈদ উদযাপনের জন্য নিজ নিজ বাড়িতে যাওয়ার জন্য একটি ভাড়াটে নৌকা করে রওনা হয়ে পড়েন। খালেকদাদ চৌধুরীর স্ত্রী ও পরিবারের অন্যান্যরা তখন মোহনগঞ্জ থানার হাটনাইয়া গ্রামে তার বোনের বাড়িতে ছিল। কারণ মদন থানা পাকবাহিনীর দখলে চলে যাবার পর ফতেপুর থাকা নিরাপদ নয়। তাই তার স্ত্রী অন্যান্যদের নিয়ে এখানে চলে আসে। এখান থেকেই মাঝে মাঝে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চাউল, তরিতরকারী, তৈল, ঘি, কাপড় চোপড় পাঠিয়ে দেয়া হতো। তাদের প্রয়োজনীয় প্রায় সব জিনিস এখান থেকেই পেতেন।বর্ষা ও পানি তখন বেশ কমে আসছে। তাই সোজা পথে চলাচল প্রায় বন্ধ। তাই একটু ঘুরে আসতে হলো। পথে সন্ধ্যা হয়ে যায়।
নৌকায় কোনো খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা ছিল না তাই দুগনৈ গ্রামে নৌকা বাঁধেন । নৌকায় ছিলেন তারা চার, পাঁচজন। একজন বললো যে সে এ গ্রামে আগেও এসেছে। গ্রামের এক অবস্থা সম্পন্ন গৃহস্থ বাড়ির সঙ্গে তার জানা শুনা আছে।সেই বাড়িটি হলো মু্ক্তিযুদ্ধের সংগঠক মেহের আলীর শ্বশুর বাড়ি ।তাদের ঘাটে নৌকা খুটি গেড়ে সে নৌকা থেকে নেমে যায়। অনেক্ষণ পর ফিরে আসে এবং বলে যে খাওয়ার ব্যবস্থা হয়ে গেছে। শেষ রাত্রেও এখানেই খাওয়ার ব্যবস্থা হবে। রাত দশটা এগারটার দিকে খাবার জন্য মেহের আলীর শ্বশুর বাড়িতে যান।তাদের কাছে শহীদ মেহের আলীর জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন এবং তাদেরকে সান্তনা প্রদান করেন । খেতে বসে বাড়ির লোকদের কথাবার্তা শুনে কেমন যেন খটকা লাগলো। এই বাড়ীর ও গ্রামের লোকেরা মুক্তিযোদ্ধাদের এ পর্যন্ত যথেষ্ট সাহায্য সহায়তা করেছে। কিন্তু তাদের সেদিনের আচরণে এবং কথাবার্তায় কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠার ভাব লক্ষ্য করলেন ।
খালেকদাদ চৌধুরীর প্রৌরত্ব ও সাদা চুল তাদের শংকার ভাব কিছুটা দূর করতে পারলো।খাওয়া শেষ হলে তিনি বাড়ির মালিক জনাব রহমত আলীর সঙ্গে কথা বলেন। তাকে জিজ্ঞেস করেন,” আপনাদের মনে যেন আমাদের প্রতি কেমন একটা সন্দেহের ভাব লক্ষ্য করছি। কিন্তু আপনারা তো সব সময়ই মুক্তিযোদ্ধাদের সকল রকমের সাহায্য করেছেন। এখন আপনাদের মনে এ সন্দেহের কারণ কি? ” পরে জনাব রহমত আলী বাড়ী লুটের ঘটনাটি বলেন । তিনি বলেন কিভাবে মেহের আলী নিহতের পরপরই তাদের বাড়ীর ও এলাকার মেয়েদেরকে লাঞ্চিত করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের থাকা খাওয়া ও সার্বিকভাবে সহায়তা করার অপরাধে কিভাবে তাদের উপর অমানুষিক নির্যাতন করা হয়েছে। খালেকদাদ চৌধুরী তাদেরকে মহেষখলা কাম্পে তার সাথে যোগাযোগ করতে বলে চলে যান।
ক্যাম্পে আসার পর তারা ব্যাপারটা খুলে বলে। এক জটিল রহস্য ঘেরা। তারা খোলাখুলি বলে যায়- তাদের বক্তব্য হলো যে, “বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলীকে অন্যায়ভাবে হত্যা করার পর একদিন ক’জন সশস্ত্র লোক (আনসার) ওদের এখানে যায় এবং তাদের ক্যাম্পের জন্য জিনিসপত্র দিতে বলে। তারা ভয় পেয়ে একশো মণ ধান দিয়ে দেয় এবং নিজের নৌকায় তা ক্যাম্পে পৌঁছিয়ে দেয়। তার সপ্তাহ দু’এক পর আরো বেশী সশস্ত্র লোক নিয়ে তাদের বাড়ী ঘেরাও করে এবং ধান চাল গরু ছাগল এবং বাড়ীর সমস্ত জিনিস আসবাবপত্র এক কথায় বাড়ীতে যা ছিলো সব নিয়ে আসে। তারা সঙ্গে এনেছিল বেশ কয়েকটি বড় নৌকা। প্রচুর ধান, কয়েকটি গরু, একটি বড় ষাঁড়সহ বাড়ীর যাবতীয় জিনিসপত্র নিয়ে যায়। বাড়ীতে ঢুকেই আমাদের হাত পা বেঁধে ফেলে।
ইতিমধ্যে বাড়ীর সমস্ত জিনিসপত্র নৌকায় বোঝাই করে বিকেলের দিকে তারা চলে যায়। গ্রামের লোক ভয়ে আগেই পালিয়ে গেছে। লোকটি বলে,”মেহের আলী আমাদের জামাই।বাড়ী নেত্রকোণা শহরে। তিনি নেত্রকোণার পাশাপাশি এই এলাকাতেও জনপ্রিয় ছিলেন।তার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্বিত হয়ে ষড়যন্ত্র কারীরা তার নামে মিথ্যে অপবাদ ছড়ায় এবং তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা করে। জামাই তথা জনাব মেহের আলী দুগনৈ গ্রামে এসেও ছিলেন। তিনি গ্রামে এসে এলাকার যুব সমাজকে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সংগঠিত করেন। শহীদ মেহের আলী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আকিকুর রেজা ভূইয়াকে সভাপতি ও জনাব আব্দুল আওয়ালকে সহ-সভাপতি এবং বাদল চন্দ্র দাসকে সাধারণ সম্পাদক করে মধ্যনগর থানা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে দেন।
এপ্রিলের শেষ থেকে মে মাসের প্রথম সপ্তাহের দিকে মেজর মোত্তালিব (পরবর্তীতে যিনি সাব সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত হন) ও ক্যাপ্টেন গণীর নেতৃত্তে কয়েকশ সামরিক কর্মকর্তা ও ই পি আর সদস্য দুগনৈ গ্রামে আসলে মেহের আলী উনার শ্বশুর বাড়ীতে কয়েকদিনের জন্য তাদের সকলের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেন এবং নিরাপদে ট্রেনিংয়ের জন্য ইন্ডিয়াতে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দেন। এছাড়াও শহীদ মেহের আলী উনার শ্বশুর রহমত আলী তালুকদারের বাড়ী থেকে শত শত মণ ধান, চাল, অন্যান্য সামগ্রী মহেষখলা ক্যাম্পে পাঠান যাহা ক্যাম্প পরিচালনায় অত্যন্ত গুরুত্বর্প্ণূ ভুমিকা পালন করে। পরবর্তীতে তিনি মহেষখলা ক্যাম্পে চলে যান তার উপর অর্পিত অন্যান্য দায়িত্ব পালনের জন্য।’’ চলবে….
বীরমুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী:
(নেত্রকোনা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক সভাপতি, সাবসেক্টর কমান্ডার,মুজিব বাহিনী বা বাংলাদেশ মুক্তিফৌজ বা বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স সংক্ষেপে (বি এল এফ), নেত্রকোনা প্রেস ক্লাবের সহ সভাপতি, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম মুক্তিযুদ্ধ-৭১, নেত্রকোণা জেলা-এর সহ সভাপতি, সাংবাদিক ও কলামিস্ট)
এই লেখকের লেখা আরও পড়ুন……
ষাটের দশকে ছাত্র রাজনীতি ও ৭১’- র মুক্তিযুদ্ধ : বীরমুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
শহীদ মেহের আলী একটি নাম, একটি ইতিহাস : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
নেত্রকোণায় বঙ্গবন্ধু: বীরমুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
নেত্রকোণার রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ মরহুম জননেতা আব্দুল খালেক এমপি
জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে শিশু সংগঠন কচি-কাঁচার মেলা : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
নেত্রকোণা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ইতিহাস : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
কথা সাহিত্যিক, মহেষখলা ক্যাম্প ট্রাইব্যুনাল তথা আদালতের বিচারপতি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকদাদ চৌধুরী (পর্ব -১)
More read…
নেত্রকোনার শহীদ বুদ্ধিজীবিবৃন্দ : ইন্জীনিয়ার জামান
মুক্তিযোদ্ধার আত্মকথা : বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: শামছুজ্জোহা- প্রিয়ঙ্কর বিশ্বাস তন্ময়
আরও পড়ুন…..
মুক্তিযুদ্ধের একনিষ্ঠ সংগঠক: ডা: আখলাকুল হোসাইন আহমেদ- অধ্যাপক ননী গোপাল সরকার
স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী (পর্ব-১)
স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী (পর্ব-২)
স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী (পর্ব-৩)
স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী (পর্ব-৪)
স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী [৫ম (শেষ) পর্ব]