লোক সাহিত্য গবেষক ও ক্রান্তিকারীঃ বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম এরশাদুর রহমান

১৯৭৪ সাল থেকে শুরু হয় তার হুলিয়া জীবন। ৬ বছর পর্যন্ত তিনি হুলিয়া জীবনে ছিলেন

প্রকাশিত: ১:৫৮ অপরাহ্ণ, আগস্ট ১২, ২০২৩
প্রচ্ছদ: অসীম

নেজা ডেস্ক :
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সর্বদা আপোসহীন সৎ ও নির্ভীক রাজনীতিবিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম এরশাদুর রহমান স্বাধীনতার পর ধীরে ধীরে লোক সাহিত্যের অন্যতম গবেষকে পরিণত হন। তার জীবনের প্রথম বই ‘নেত্রকোনার বাউলগীতি’ বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়। দলমতনির্বিশেষে  শ্রদ্ধাভাজন  তার মত মানুষ  আজকের সমাজে বিরল।

জন্ম:
১৯৪৮ সালের ১০ জানুয়ারি গোলাম এরশাদুর রহমানের নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার নওহাল গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তার এক সন্তান হাই কোর্টের এডভোকেট ও আরেক সন্তান রাজনীতিবিদ।

শিক্ষাজীবন:
তিনি  মোহনগঞ্জ পাইলট সরকারি উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করে  নেত্রকোনা সরকারী কলেজে ভর্তি হন।

রাজনৈতিক  জীবন:
স্কুল জীবনেই তিনি রাজীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কলেজ জীবনে এসে তুখোড় ছাত্রনেতায় পরিণত হন। প্রখ্যাত হিত্যিক ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক,প্রাবন্ধিক  অধ্যাপক ননী গোপল সরকারের প্রবন্ধ “স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী “ থেকে জানা যায়,২০০৫ সালের ১৯ মে, শহীদ মেহের আলী স্মৃতি পরিষদের উদ্যোগে নেত্রকোণা প্রেসক্লাবে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: শামছুজ্জোহার সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভায়  বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম এরশাদুর রহমান তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো তোলে ধরেন। তিনি অকপটে বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর স্নেহভাজন  নেত্রকোণার মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের মধ্যে একমাত্র শহীদ এবং শহীদ বুদ্ধিজীবিদের মধ্যে অন্যতম নেত্রকোনা মহকুমা ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি (জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন পূর্বপাকিস্তান আওয়ামীলীগের ছাত্র সংগঠন) বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলীর  হাত ধরে তিনি ১৯৬২ সালে রাজনীতিতে পদার্র্পন করেন। ষাটের দশের শুরু  থেকে মুক্তিযুদ্ধ পর্যন্ত মেহের আলী সাহেবের নেতৃত্ব ও দক্ষতার কথা বলে জনাব এরশাদুর রহমান- মেহের আলী সাহেবকে তাঁদের রাজনৈতিক গুরু বলে আখ্যায়িত করেন। “

১৯৬২ সালে মোহনগঞ্জ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ১৯৭০ সালে নেত্রকোনা মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি হন। ১৯৭২ সাল পর্যন্ত তিনি ছাত্রলীগের ওই মহকুমার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি ছিলেন নেত্রকোনা জেলার মুজিব বাহিনীর (বিএলএফ) কমান্ডার। ১৯৭২ সালে তিনি ছাত্রলীগ ছেড়ে জাসদের রাজনীতিতে চলে যান এবং জেলার সাধারণ সম্পাদকের পদ নেন। তখন থেকে শুরু হয় তার আরেক জীবন। ১৯৭৩ সালের ১৩ জানুয়ারি গ্রেপ্তার হন এবং এক বছর জেলে থাকেন। ১৯৭৪ সাল থেকে শুরু হয় তার হুলিয়া জীবন। ৬ বছর পর্যন্ত তিনি হুলিয়া জীবনে ছিলেন। ভিন্ন মতাদর্শের প্রতি তিনি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল। তাই তিনি এবং তার স্ত্রী তখন জাসদের (রব) রাজনীতিতে যুক্ত থাকার পরও । তার বড় সন্তান গোলাম কামরাজ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হওয়াতে কোন আপত্তি করেননি। গোলাম এরশাদুর রহমানের জীবদ্দশায় তিনি কোনো দিন ছেলের চিন্তার স্বাধীনতায় হস্তপেক্ষ করেননি।

সাহিত্য ও সংস্কৃতি:
নেত্রকোনা সরকারি কলেজে পড়াকালীন তিনি ‘সোনার তরী’ নামে একটি সাহিত্য পত্রিকা বের করতেন। যে পত্রিকায় মোহনগঞ্জ এবং নেত্রকোনার অনেকেই লিখতেন। বিশিষ্ট গবেষক  আলী আহাম্মদ খান আইয়োবের ‘ময়মনসিংহের সাময়িকী ও সংবাদপত্র’ গ্রন্থের ২১২ পৃষ্ঠায় উলেস্নখ করেছেন, ‘১৯৭২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর (১৫ আশ্বিন, ১৩৭৯ বঙ্গাব্দ) নেত্রকোনা মহকুমা ছাত্রলীগের মুখপত্র হিসেবে বিপস্নবী কণ্ঠ নামের একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল। পত্রিকাটি ছিল পাক্ষিক। বিপস্নবী কণ্ঠের সম্পাদক ছিলেন হাফিজুর রহমান খান ওয়ারেছ। সহযোগী সম্পাদক হিসেবে কাজ করতেন তাজুল ইসলাম। গোলাম এরশাদুর রহমান ছিলেন পত্রিকাটির পরিচালক। ছাপা হতো নেত্রকোনার সিদ্দিক প্রেস থেকে। ট্যাবলয়েড আকারের ৮পৃষ্ঠা নিয়ে প্রতি পক্ষে বের হতো। প্রতি কপির মূল ছিল ০.২৫ পয়সা।’

হুলিয়া জীবনে নেত্রকোনার বিভিন্ন গ্রাম থেকে গ্রামে পালিয়ে বেড়ান তিনি। চোখের পড়ে নেত্রকোনার লোকায়ত জীবনের কথা। ওই সময়ে বাউল গান তথা লোকায়ত সংস্কৃতির নানা উপাদান সংগ্রহ করেন এবং লিখতে থাকেন। পরবর্তী সময়ে তিনিই হয়ে ওঠেন নেত্রকোনা লোকায়ত সংস্কৃতি এবং রাজনীতির অনিবার্য মানুষ।

১৯৯৪ সালে তার জীবনের প্রথম বই ‘নেত্রকোনার বাউলগীতি’ বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন প্রকাশনী সংস্থা থেকে প্রকাশ হয় – মুক্তি সংগ্রামে নেত্রকোনা, নেত্রকোনার লোক পরিচয়, লোকায়ত নেত্রকোনা, নেত্রকোনার লোকায়ত গল্পগুজব,  মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস সোমেশ্বরীর তীরেসহ বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ বই।

ঐতিহাসিক গণআদালত:
জাতীয় সাহিত্যিক বাংলা একাডেমী ও একুশে পদক প্রাপ্ত লেখক জনাব খালেকদাদ চৌধুরীর অমর গ্রন্থ শতাব্দীর দুই দিগন্ত ও বীরমুক্তিযোদ্ধা গোলাম এরশাদুর রহমানের মুক্তিসংগ্রামে নেত্রকোনা বই থেকে জানা যায়,

“স্বাধীনতার পর পরই মোক্তার পাড়ার মাঠে বীরমুক্তিযোদ্ধা ও সংগ্রামী জনতার সমাবেশে বীরমুক্তিযোদ্ধারা আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের কাছে নিখুজ মেহের আলীর সন্ধান চান এবং প্রিয় নেতাকে তাদের কাছে ফিরিয়ে দিতে বলেন।যদি ফিরিয়ে দেয়া না হয় তবে তারা নিজেরাই এর বিচার করবেন। এই সভাতেই ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ তথা গোলাম এরশাদুর রহমান,হায়দার জাহান চৌধুরী, আশরাফ আলী খান খসর প্রমুখ বীরমুক্তিযোদ্ধারা অফিসিয়ালি জানতে পারেন যে, জনাব মেহের আলী মহেষখলা ক্যাম্পে দায়িত্ব পালন কালে ১৭ ই মে ১৯৭১ সালে আততায়ীর গুলিতে শহীদ হয়েছেন। এই সংবাদ শোনার পর পরই বীরমুক্তিযোদ্ধারা  বিক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং ঐ সভাতেই  সিদ্ধান্ত হয় হত্যার বিচার করার। ঐ সভা থেকেই ৫০ জন  বীরমুক্তিযোদ্ধার একটি দল হত্যাকারীর সন্ধানে বেড়িয়ে যায় এবং হত্যাকারীকে প্রকাশ্য দিবালোকে ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করে। এর মাধ্যমে বীরমুক্তিযোদ্ধারা  নেত্রকোনার মাটিকে তাদের প্রিয় নেতার রক্তে কলংকিত হওয়ার হাত হতে রক্ষা করেন।

এরপর ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর, মতান্তরে ২৩ ডিসেম্বর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার জন্য মোহনগঞ্জের লুহিয়ার মাঠে গণআদালত বসে। যার সভাপতি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, গণপরিষদ সদস্য প্রয়াত ডা. আখলাকুল হোসাইন আহমেদ। পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন গোলাম এরশাদুর রহমান। সেই গণআদালতে বেশ কয়েকজনকে মৃতু্যদন্ড দেওয়া হয় এবং ওইদিন সন্ধ্যায় স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা তা কার্যকর করে। ইতিহাসের পাতায় এই দুটি ঘটনা স্বর্ণাক্ষরে লিখা আছে।

মুহম্মদ আকবর তার এক প্রবন্ধে লিখেছেন, “গোলাম এরশাদুর রহমানের জীবন বিচিত্র ও বর্ণাঢ্য। সেখানে এরকম একটি লেখায় তার মূল্যায়ন সম্ভব নয়; স্মরণ করা যায় শুধু। গবেষক গোলাম এরশাদুর রহমানকে নিয়েই তো আরেকটা গবেষণা হতে পারে।”

কবি ও গবেষক সরোজ মোস্তফা’ বলেছেন,  ‘চন্দ্রকুমার দে’ পরবর্তী নেত্রকোনার লোকসাহিত্য গবেষণার প্রবাদ-পুরুষ গোলাম এরশাদুর রহমান।…তার মৃতু্যর সঙ্গে সঙ্গে নেত্রকোনার লোকায়ত সাহিত্য, সংস্কৃতি, আচার ও রীতি সম্পর্কে অনবরত অনুধ্যানী একটি জীবন্ত মিউজিয়ামের দ্বার রুদ্ধ হলো।…”নিজের যোগ্যতায় অসাধারণ হয়ে ওঠা এই মানুষটির প্রয়াণবার্ষিকী আজ। তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধে ও লোক সাহিত্য গবেষণায় অবদানের জ্ন্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম এরশাদুর রহমান বাংলার ইতিহাসে চির অমর হয়ে থাকবেন।

পুরষ্কার ও সম্মানণা
ষাটের দশকে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য “Bangladesh Muktijudho Research Institute Silver Award-2023” সম্মাননা প্রদানের জন্যে মনোনীত করা হয়।

লেখকঃ আহমেদ সমিরুদ্দীন, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক, প্রাবন্ধিক।
[প্রখ্যাত সাহিত্যিক ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক, প্রাবন্ধিক অধ্যাপক ননী গোপল সরকারের প্রবন্ধ অগ্নিযুগের সূর্যসৈনিক : বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ মেহের আলী, মুক্তিযুদ্ধের একনিষ্ঠ সংগঠক : ডা: আখলাকুল হোসাইন আহমেদ, স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী , প্রখ্যাত সাংবাদিক ও কলামিস্ট সাবসেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিমুযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরীর মুক্তিযুদ্ধে নেত্রকোনা, মুক্তিযুদ্ধে মুজিববাহিনী, হায়দার জাহান চৌধুরীর প্রবন্ধ “শহীদ মেহের আলী একটি নাম, একটি ইতিহাস “, “ষাটের দশকে ছাত্র রাজনীতি ও ৭১’র মুক্তিযুদ্ধ , মহেষখলা ক্যাম্প, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক খালেকদাদ চৌধুরী ও মেহের আলী প্রসঙ্গ ,নেত্রকোণায় বঙ্গবন্ধু, প্রখ্যাত সাহিত্যিক ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক,প্রাবন্ধিক সাবসেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিমুযোদ্ধা গোলাম এরশাদুর রহমানের মুক্তিসংগ্রামে নেত্রকোণা, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপিল বিভাগের মাননীয় বিচারপতি জনাব ওবায়দুল হাসানের গ্রন্থ “ মুক্তিযুদ্ধে মোহনগন্জ-মহেষখলা ক্যাম্প ও ডাঃ আকলাখ হোসেন আহমদ “, ভাষা সংগ্রামের জন্যে রাষ্ট্রিকিট হওয়া মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ভাষা সৈনিক আজিম উদ্দীন আহমেদ সাহেবের প্রবন্ধ “,অসমাপ্ত গল্প, ভাষা সৈনিক আজিম উদ্দীন আহমেদ সাহেবের প্রবন্ধ “একাত্তরের রক্তঝরা দিনগুলো”-আমাদের ময়মনসিংহ, জাতীয় সাহিত্যিক একুশে পদক প্রাপ্ত প্রখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক সানাউল্লাহ নূরী  সাহেবের বিবৃতি “ নেত্রকোণায় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক মেহের আলীর স্মরণসভায় সানাউল্লাহ নূরী-  ২৬-০৬-১৯৯৪ দিনকাল, বিভিন্ন জাতীয় ব্যক্তিত্বের সাক্ষাৎাকার, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, মুক্তিযুদ্ধের কমান্ডার, স্থানীয় রাজনৈতিক ও সামাজিক নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎাকার, বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, টিভি সংবাদ, বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ভিডিও, অডিও ও মেহের আলীর ডায়েরী অবলম্বনে লেখা হয়েছে।]

  1. এই লেখকের লেখা আরও পড়ুন……
    বাংলাদেশে নারী অধিকার আন্দোলনের প্রতীক : বীর মুক্তিযোদ্ধা আয়েশা খানম
  2. ইতিহাসের সাক্ষী : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  3. মানব সেবার অগ্রদূত ও বঙ্গবন্ধু সৈনিক : বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু
  4. আরও পড়ুন……
    ষাটের দশকে ছাত্র রাজনীতি ও ৭১’- র মুক্তিযুদ্ধ : বীরমুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  1. শহীদ মেহের আলী একটি নাম, একটি ইতিহাস : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  2. নেত্রকোণায় বঙ্গবন্ধু: বীরমুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  3. মুক্তিযুদ্ধের স্মারক : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  4. নেত্রকোণার রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ মরহুম জননেতা আব্দুল খালেক এমপি
  5. জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে শিশু সংগঠন কচি-কাঁচার মেলা : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  6. নেত্রকোণা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের ইতিহাস : বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী
  7. কথা সাহিত্যিক, মহেষখলা ক্যাম্প ট্রাইব্যুনাল তথা আদালতের বিচারপতি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকদাদ  চৌধুরী (পর্ব -১)
  8. কথা সাহিত্যিক, মহেষখলা ক্যাম্প ট্রাইবুনালের বিচারপতি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকদাদ  চৌধুরী (পর্ব -২)More read…
  9. নেত্রকোনার শহীদ বুদ্ধিজীবিবৃন্দ : ইন্জীনিয়ার জামান
  10. মুক্তিযোদ্ধার আত্মকথা : বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: শামছুজ্জোহা- প্রিয়ঙ্কর বিশ্বাস তন্ময়আরও পড়ুন…..
  11. মুক্তিযুদ্ধের একনিষ্ঠ সংগঠক: ডা: আখলাকুল হোসাইন আহমেদ- অধ্যাপক ননী গোপাল সরকার
  12. স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী  (পর্ব-১)
  13. স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী (পর্ব-২)
  14. স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী  (পর্ব-৩)
  15. স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী  (পর্ব-৪)
  16. স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সেনানী শহীদ মেহের আলী  [৫ম (শেষ) পর্ব]